More around !

Thursday, May 30, 2024

Exploring Mono Cliffs Provincial Park, Ontario! 1 hour from Brampton/GTA

 You can check my Youtube video - https://youtu.be/7nsFtTOaGsU?si=5YFaM2PK-46CoQxO

Ontario is beautiful and it has more to offer if you explore. Monocliff is not far from GTA. only one hour from Brampton. It is located under the region of Dufferin County, ON. Mono Cliffs Provincial Park is a nature lover’s paradise, offering a wonderful hiking trail and one of the best place for fall colors. 

Natural Beauty and Trails

The park features rugged cliffs, serene forests, and picturesque meadows, making it a haven for hikers, photographers, and outdoor enthusiasts. The Bruce Trail, one of the longest and most famous hiking trails in Canada, runs through the park, offering hikers a chance to explore various terrains and enjoy spectacular views. The Cliff-Top Side Trail provides stunning panoramic vistas of the surrounding countryside.

Unique Geological Features

Mono Cliffs is renowned for its unique geological formations. The cliffs, formed from ancient sedimentary rock, stand as impressive natural sculptures. Visitors can also explore the Split Rock Narrows, a fascinating crevice that showcases the park’s geological history.

Flora and Fauna

The park is home to a rich diversity of plant and animal life. Birdwatchers can spot various species, while botanists can enjoy a plethora of wildflowers, ferns, and hardwood trees. The park’s diverse ecosystems provide a habitat for many wildlife species, making every visit a potential adventure.

Recreational Activities

Beyond hiking, Mono Cliffs offers opportunities for horseback riding, cycling, and cross-country skiing in the winter. The park’s serene atmosphere makes it a perfect spot for picnicking and nature observation.

Planning Your Visit

Mono Cliffs Provincial Park is accessible year-round, you have to buy parking pass ahead of your trip from Ontario parks website. there is no phone network there so if you reach there without the parking pass, you can't enter as the gate is automated and only opens after scanning the barcode from the parking pass. The pass is usually 7.5$ for 4 hours. buy pass from here- https://reservations.ontarioparks.ca/



Monday, May 02, 2022

ও মোর রমজানের ওই রোজার শেষে-- গানের ইতিহাস

 শ্যামা সঙ্গীতের রেকর্ডিং শেষে কাজী নজরুল ইসলাম বাড়ি ফিরছেন। যাত্রাপথে তাঁর পথ আগলে ধরেন সুর সম্রাট আব্বাস উদ্দীন। একটা আবদার নিয়ে এসেছেন তিনি। আবদারটি না শোনা পর্যন্ত নজরুলকে তিনি এগুতে দিবেন না। 


আব্বাস উদ্দীন নজরুলকে সম্মান করেন, সমীহ করে চলেন। নজরুলকে তিনি ‘কাজীদা’ বলে ডাকেন। নজরুল বললেন, “বলে ফেলো তোমার আবদার।” 


আব্বাস উদ্দীন সুযোগটা পেয়ে গেলেন। বললেন, “কাজীদা, একটা কথা আপনাকে বলবো বলবো ভাবছি। দেখুন না, পিয়ারু কাওয়াল, কাল্লু কাওয়াল এরা কী সুন্দর উর্দু কাওয়ালী গায়। শুনেছি এদের গান অসম্ভব রকমের বিক্রি হয়। বাংলায় ইসলামি গান তো তেমন নেই। বাংলায় ইসলামি গান গেলে হয় না? আপনি যদি ইসলামি গান লেখেন, তাহলে মুসলমানদের ঘরে ঘরে আপনার জয়গান হবে।” 


বাজারে তখন ট্রেন্ড চলছিলো শ্যামা সঙ্গীতের। শ্যামা সঙ্গীত গেয়ে সবাই রীতিমতো বিখ্যাত হয়ে যাচ্ছে। এই স্রোতে গা ভাসাতে গিয়ে অনেক মুসলিম শিল্পী হিন্দু নাম ধারণ করেন। মুনশী মোহাম্মদ কাসেম হয়ে যান ‘কে. মল্লিক’, তালাত মাহমুদ হয়ে যান ‘তপন কুমার’। মুসলিম নামে হিন্দু সঙ্গীত গাইলে গান চলবে না। নজরুল নিজেও শ্যামা সঙ্গীত লেখেন, সুর দেন। 


গানের বাজারের যখন এই অবস্থা তখন আব্বাস উদ্দীনের এমন আবদারের জবাবে নজরুল কী উত্তর দেবেন? ‘ইসলাম’ শব্দটার সাথে তো তাঁর কতো আবেগ মিশে আছে। ছোটবেলায় মক্তবে পড়েছেন, কুর’আন শিখেছেন এমনকি তাঁর নিজের নামের সাথেও তো ‘ইসলাম’ আছে। 


আব্বাস উদ্দীনকে তো এই মুহূর্তে সরাসরি ‘হ্যাঁ’ বলা যাচ্ছে না। স্রোতের বিপরীতে সুর মেলানো চট্টিখানি কথা না। আবেগে গা ভাসালে চলবে না। গান রেকর্ড করতে হলে তো বিনিয়োগ করতে হবে, সরঞ্জাম লাগবে। এগুলোর জন্য আবার ভগবতী বাবুর কাছে যেতে হবে। ভগবতী বাবু হলেন গ্রামোফোন কোম্পানির রিহার্সেল-ইন-চার্জ। 


নজরুল বললেন, “আগে দেখো ভগবতী বাবুকে রাজী করাতে পারো কিনা।” আব্বাস উদ্দীন ভাবলেন, এইতো, কাজীদার কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেলাম, ভগবতী বাবুকে কিভাবে রাজী করাতে হয় সেটা এখন দেখবেন। 


গ্রামোফোনের রিহার্সেল-ইন-চার্জ ভগবতী বাবুর কাছে গিয়ে আব্বাস উদ্দীন অনুরোধ করলেন। কিন্তু, ভগবতী বাবু ঝুঁকি নিতে রাজী না। মার্কেট ট্রেন্ডের বাইরে গিয়ে বিনিয়োগ করলে ব্যবসায় লালবাতি জ্বলতে পারে। আব্বাস উদ্দীনযতোই তাঁকে অনুরোধ করছেন, ততোই তিনি বেঁকে বসছেন। ঐদিকে আব্বাস উদ্দীনও নাছোড়বান্দা। এতো বড় সুরকার হওয়া সত্ত্বেও তিনি ভগবতী বাবুর পিছু ছাড়ছেন না। অনুরোধ করেই যাচ্ছেন। দীর্ঘ ছয়মাস চললো অনুরোধ প্রয়াস। এ যেন পাথরে ফুল ফুটানোর আপ্রাণ চেষ্টা! 


একদিন ভগবতী বাবুকে ফুরফুরে মেজাজে দেখে আব্বাস উদ্দীন বললেন, “একবার এক্সপেরিমেন্ট করে দেখুন না, যদি বিক্রি না হয় তাহলে আর নেবেন না। ক্ষতি কী?” ভগবতী বাবু আর কতো ‘না’ বলবেন। এবার হেসে বললেন, “নেহাতই নাছোড়বান্দা আপনি। আচ্ছা যান, করা যাবে। গান নিয়ে আসুন।” আব্বাস উদ্দীনের খুশিতে চোখে পানি আসার উপক্রম! যাক, সবাই রাজী। এবার একটা গান নিয়ে আসতে হবে। 


নজরুল চা আর পান পছন্দ করেন। এক ঠোঙা পান আর চা নিয়ে আব্বাস উদ্দীন নজরুলের রুমে গেলেন। পান মুখে নজরুল খাতা কলম হাতে নিয়ে একটা রুমে ঢুকে পড়লেন। ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিলেন। ঘরের বাইরে দাঁড়িয়ে আব্বাস উদ্দীন খান অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্বের মতো সময় যেন থমকে আছে। সময় কাটানোর জন্য আব্বাস উদ্দীন পায়চারী করতে লাগলেন।


প্রায় আধ ঘন্টা কেটে গেলো। বন্ধ দরজা খুলে নজরুল বের হলেন। পানের পিক ফেলে আব্বাস উদ্দীনের হাতে একটা কাগজ দিলেন। এই কাগজ তাঁর আধ ঘন্টার সাধনা। আব্বাস উদ্দীনের ছয় মাসের পরিশ্রমের ফল। 


আব্বাস উদ্দীন  কাগজটি হাতে নিয়ে পড়তে শুরু করলেনঃ- 


“ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ

তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।” 


আব্বাস উদ্দীনের চোখ পানিতে ছলছল করছে। একটা গানের জন্য কতো কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তাঁকে। সেই গানটি এখন তাঁর হাতের মুঠোয়। তিনি কি জানতেন, তাঁর হাতে বন্দী গানটি একদিন বাংলার ইথারে ইথারে পৌঁছে যাবে? ঈদের চাঁদ দেখার সাথে সাথে টিভিতে ভেজে উঠবে- ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে...? 


...


দুই মাস পর রোজার ঈদ। গান লেখার চারদিনের মধ্যে গানের রেকর্ডিং শুরু হয়ে গেলো। আব্বাস উদ্দীন জীবনে এর আগে কখনো ইসলামি গান রেকর্ড করেননি। গানটি তাঁর মুখস্তও হয়নি এখনো। গানটা চলবে কিনা এই নিয়ে গ্রামোফোন কোম্পানি শঙ্কায় আছে। তবে কাজী নজরুল ইসলাম বেশ এক্সাইটেড। কিভাবে সুর দিতে হবে দেখিয়ে দিলেন।


হারমোনিয়ামের উপর আব্বাস উদ্দীনের চোখ বরাবর কাগজটি ধরে রাখলেন কাজী নজরুল ইসলাম নিজেই। সুর সম্রাট আব্বাস উদ্দীনের বিখ্যাত কণ্ঠ থেকে বের হলো- “ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ...”। ঈদের সময় গানের এ্যালবাম বাজারে আসবে। আপাতত সবাই ঈদের ছুটিতে। 


রমজানের রোজার পর ঈদ এলো। আব্বাস উদ্দীন বাড়িতে ঈদ কাটালেন। কখন কলকাতায় যাবেন এই চিন্তায় তাঁর তর সইছে না। গানের কী অবস্থা তিনি জানেন না। তাড়াতাড়ি ছুটি কাটিয়ে কলকাতায় ফিরলেন।


ঈদের ছুটির পর প্রথমবারের মতো অফিসে যাচ্ছেন। ট্রামে চড়ে অফিসের পথে যতো এগুচ্ছেন, বুকটা ততো ধ্বকধ্বক ধ্বকধ্বক করছে। অফিসে গিয়ে কী দেখবেন? গানটা ফ্লপ হয়েছে? গানটা যদি ফ্লপ হয় তাহলে তো আর জীবনেও ইসলামি গানের কথা ভগবতী বাবুকে বলতে পারবেন না। ভগবতী বাবু কেন, কোনো গ্রামোফোন কোম্পানি আর রিস্ক নিতে রাজী হবে না। সুযোগ একবারই আসে। 


আব্বাস উদ্দীন যখন এই চিন্তায় মগ্ন, তখন পাশে বসা এক যুবক গুনগুনিয়ে গাওয়া শুরু করলো- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’। এই যুবক গানটি কোথায় শুনলো? নাকি আব্বাস উদ্দীন ভুল শুনছেন? 


না তো। তিনি আবারো শুনলেন যুবকটি ঐ গানই গাচ্ছে। এবার তাঁর মনের মধ্যে এক শীতল বাতাস বয়ে গেলো। অফিস ফিরে বিকেলে যখন গড়ের মাঠে গেলেন তখন আরেকটা দৃশ্য দেখে এবার দ্বিগুণ অবাক হলেন। কয়েকটা ছেলে দলবেঁধে মাঠে বসে আছে। তারমধ্য থেকে একটা ছেলে গেয়ে উঠলো- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’। আব্বাস উদ্দীন এতো আনন্দ একা সইতে পারলেন না। তাঁর সুখব্যথা হচ্ছে। 


ছুটে চললেন নজরুলের কাছে। গিয়ে দেখলেন নজরুল দাবা খেলছেন। তিনি দাবা খেলা শুরু করলে দুনিয়া ভুলে যান। আশেপাশে কী হচ্ছে তার কোনো খেয়াল থাকে না। অথচ আজ আব্বাস উদ্দীনের গলার স্বর শুনার সাথে সাথে নজরুল দাবা খেলা ছেড়ে লাফিয়ে উঠে তাঁকে জড়িয়ে ধরলেন। নজরুল বললেন, “আব্বাস, তোমার গান কী যে হিট হয়েছে!” 


১৯৩২ সালে গাওয়া আব্বাসউদ্দীন এর সেই রেকর্ড টি শুনতে পাবেন যেথায়ঃ

https://youtu.be/XoWqMSdd8xU


অল্প কয়দিনের মধ্যেই গানটির হাজার হাজার রেকর্ড বিক্রি হয়। ভগবতী বাবুও দারুণ খুশি। একসময় তিনি ইসলামি সঙ্গীতের প্রস্তাবে একবাক্যে ‘না’ বলে দিয়েছিলেন, আজ তিনিই নজরুল-আব্বাসকে বলছেন, “এবার আরো কয়েকটি ইসলামি গান গাও না!” শুরু হলো নজরুলের রচনায় আর আব্বাস উদ্দীনের কণ্ঠে ইসলামি গানের জাগরণ। 


বাজারে এবার নতুন ট্রেন্ড শুরু হলো ইসলামি সঙ্গীতের। এই ট্রেন্ড শুধু মুসলমানকেই স্পর্শ করেনি, স্পর্শ করেছে হিন্দু শিল্পীদেরও। 


একসময় মুসলিম শিল্পীরা শ্যামা সঙ্গীত গাইবার জন্য নাম পরিবর্তন করে হিন্দু নাম রাখতেন। এবার হিন্দু শিল্পীরা ইসলামি সঙ্গীত গাবার জন্য মুসলিম নাম রাখা শুরু করলেন। ধীরেন দাস হয়ে যান গণি মিয়া, চিত্ত রায় হয়ে যান দেলোয়ার হোসেন, গিরিন চক্রবর্তী হয়ে যান সোনা মিয়া, হরিমতি হয়ে যান সাকিনা বেগম, সীতা দেবী হয়ে যান দুলি বিবি, ঊষারাণী হয়ে যান রওশন আরা বেগম। 


তবে বিখ্যাত অনেক হিন্দু শিল্পী স্ব-নামেও নজরুলের ইসলামি সঙ্গীত গেয়েছেন। যেমনঃ অজয় রায়, ড. অনুপ ঘোষল, আশা ভোঁসলে, মনোময় ভট্টাচার্য, রাঘব চট্টোপাধ্যায়। 


দুই.


কাজী নজরুল ইসলামের ইসলামি গান লেখার সহজাত প্রতিভা ছিলো। খাতা কলম দিয়ে যদি কেউ বলতো, একটা গান লিখুন, তিনি লিখে ফেলতেন।


একদিন আব্বাস উদ্দীন নজরুলের বাড়িতে গেলেন। নজরুল তখন কী একটা কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আব্বাস উদ্দীনকে হাতের ইশারায় বসতে বলে আবার লেখা শুরু করলেন। ইতোমধ্যে যুহরের আযান মসজিদ থেকে ভেসে আসলো। আব্বাস উদ্দীন বললেন, “আমি নামাজ পড়বো। আর শুনুন কাজীদা, আপনার কাছে একটা গজলের জন্য আসছি।” 


কবি শিল্পীকে একটা পরিস্কার জায়নামাজ দিয়ে বললেন, “আগে নামাজটা পড়ে নিন।” আব্বাস উদ্দীন নামাজ পড়তে লাগলেন আর নজরুল খাতার মধ্যে কলম চালাতে শুরু করলেন। 


আব্বাস উদ্দীনের নামাজ শেষ হলে নজরুল তাঁর হাতে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়ে বললেন, “এই নিন আপনার গজল!” হাতে কাগজটি নিয়ে তো আব্বাস উদ্দীনের চক্ষু চড়কগাছ। এই অল্প সময়ের মধ্যে নজরুল গজল লিখে ফেলছেন? তা-ও আবার তাঁর নামাজ পড়ার দৃশ্যপট নিয়ে? 


“হে নামাজী! আমার ঘরে নামাজ পড়ো আজ,

দিলাম তোমার চরণতলে হৃদয় জায়নামাজ।” 


তিন.


কাজী নজরুল ইসলাম বিখ্যাত হয়ে আছেন তাঁর রচিত নাতে রাসূলের জন্য। 


১। ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়

আয় রে সাগর আকাশ-বাতাস দেখবি যদি আয়’ 


২। ‘মুহাম্মদ নাম জপেছিলি, বুলবুলি তুই আগে,

তাই কি রে তোর কন্ঠের গান, এমন মধুর লাগে।' 


৩। ‘আমি যদি আরব হতাম মদীনারই পথ

আমার বুকে হেঁটে যেতেন, নূরনবী হজরত’ 


৪। ‘হেরা হতে হেলে দুলে নূরানী তনু ও কে আসে হায়

সারা দুনিয়ার হেরেমের পর্দা খুলে যায়।

সে যে আমার কামলিওয়ালা, কামলিওয়ালা।’ 


..


গানগুলো ক্লাসিকের মর্যাদা পেয়েছে। গানগুলো রচনার প্রায় নব্বই বছর হয়ে গেছে। আজও মানুষ গুনগুনিয়ে গানগুলো গায়। 


তথ্য উৎসঃ

১। আব্বাসউদ্দীনের আত্মজীবনী - ‘দিনলিপি ও আমার শিল্পী জীবনের কথা'। সংগৃহীত।

Friday, February 12, 2021

BDI Questions

Examples of BDI Questions: Tell me about a time where you… 

  • Had to adjust to a classmate’s or colleague’s working style in order to complete a project or achieve your objectives. (Adaptability)

 

  • Had to solve a difficult problem. What did you do? What was your thought process? What was the outcome?

What do you wish you had done differently? (Analytical skills/problem solving)

 

  • Thought "outside the box" and how you did it? Why? (Creativity)

 

  • Had to be quick in coming to a decision. What obstacles did you face? What did you do? (Decision Making)

 

  • Set a goal that you did not reach. What steps did you take? What obstacles did you encounter? How did it make you feel? (Goal Setting)

 

  • Recognized a potential problem as an opportunity. What did you do? What was the result? What do you wish you had done differently? (Initiative)

 

  • Were able to successfully communicate with another person even when that individual may not have personally liked you (or vice versa). How did you handle the situation? (Interpersonal)

 

 

  • Took the lead or took charge of a team project? What did you do? How did you do it? What was the result? (Leadership)

 

 

  • Worked with a classmate or colleague who was not doing their share of the work. How did you handle it? (Teamwork)

 

 

  • Prioritized projects and tasks when scheduling your time? How do you do this? Give me some examples. (Time Management)

Suggestion to Self

 SAMPLE TRADITIONAL INTERVIEW QUESTIONS

 

  • Tell me about yourself.

 

  • What is your greatest strength? Weakness?

 

  • Where do you see yourself in three to five years?

 

  • How would a friend or teacher describe you?

 

  • What courses do enjoy most? Least?

 

  • If hired, what abilities would you bring to this position?

 

  • Why did you leave your last job?

 

  • What did you like the most/least about your last job?

 

  • How do you feel your course work prepared you for the position you are seeking in our organization?

 

  • How much do you know about our company?

 

  • What do you think about working overtime?

Sunday, January 17, 2021

Bicycle Path: Winnipeg City history

 I was wondering how the bicycle lanes are helpful for Winnipeggers. Though cycles are not enough secured but it helped people to use bicycle paths to move around. 


See the Winnipeg City archive video:




Thursday, August 08, 2019

VFS Bangladesh: Passport Submission for Canada PR visa

Hello, you landed to this post meaning you already in ending steps of  Canada immigration from Bangladesh; Congratulations. Many of BD people have a query for what to take before going to VFS Bangladesh office.

Here is the list:


  • You need studio seal in both pictures but write the name of the concerned applicant in one pic.
  • Take a separate small envelope for containing pictures. If you are a family of 3, just, for example, you need three envelop. Write application number and concerned applicant name on top of the envelope.
  • Take a photocopy of the bio page of the current passport, while passport submission color photocopy is required.
  • Don't staple anything. VFS will tell you what to do.
  • Don't forget to take the biometrics receipts with you (the long receipts)
Another item, they will give you a Consent form. Sign in and make a photocopy from VFS office ( 6tk per page). 

Complete! now, wait for visa stamped to your passport from Singapore.

Best wishes to you in Canada.

Tuesday, October 17, 2017

rentUneed - a new platform to rent in Bangladesh

What is it?

From our house we can point out few/many things which are not in use. By slogan with ‘rent everything,’ we can put those idle things to rent and can give it rent to a person nearby searching for it temporarily. It’s also a simple way to extra income. Besides, for the people who take the rent can use that product without wasting money by buying that product and can save. It’s a win-win condition for all.

Why rent

World is changing rapidly by the speed of connectivity by building up crowdsourcing and we can save lot of money by this power of crowdsource and renting things than buying different things which people would not use daily or need occasionally. If anyone doesn't need any product every day, it's not necessary to wasting money by buying which is not going to use in daily, People still can enjoy using the product by renting it, it could be a laptop, mobile phone,  House, Car, TV, garage or just a Book. rentuneed.com will allow you to listing and search products which would be available for rent in your City or Town and your near place.

Benefit to rent out?

Is anyone counted how many products s/he has in his house as non-regular usable item? Our research shows in a medium wage earned family have equivalent to 40000tk product average in their house and most irregular usage of it. What if this family can earn from this ‘asset’? still this is asset for them and a new way of earning by renting it. Just give some picture and upload it to rentuneed.com and voila!! Product rented and money earned by people looking for similar products in places will contact make the deal.

reach:

WebSite
FB Page
facebook.com/pg/rentuneed/
FB group
facebook.com/groups/rentuneed/

Wednesday, April 12, 2017

IELTS: get higher scores

from Nabil Ahmed, he shared some good advices in a short from to get higher score in IELTS.
Few tips to get CLB 9 (Speaking 7, Reading 7, Writing 7, Listening 8) & above:
For listening: It is advisable to have a speaking buddy. The more you speak with someone else, the better your fluency will be. At the initial stage, there might be problems with vocabulary, grammar, sentence construction- just ignore it. Only speak and speak. As time moves on, you will figure out that you have fewer problems than before.
For listening: Go to youtube and there you will get ample mock tests with attached PDF. Solve as many as you can. First give the test and then listen again once or twice to find out the mistakes you made. For most of us, it is one of the easiest modules among the four modules of IELTS. Try to use this module to boost up your overall IELTS score.
For reading: Academic version & general training version is different for reading module. General training version is required for Canadian Immigration and it is way easier than academic one. My recommendation is to solve first from the academic ones and then solve the GT ones. If you can have a grasp of academic reading, general training reading will be simple vanilla cake for you.
For writing: Simple, write as much as you can. It is better to follow a structured format for the essay portion, therefore it will help you in the exam day to construct the essay in that manner which will save your precious time and will earn you a decent score.

Sunday, February 26, 2017

আড়াইহাজারের তৃপ্তি

সাগরসমান নদী আর তার পাড় ধরে বিচিত্র সব আয়োজন, এমন মেঘনা পাড়ের গল্প শুনে আসছিলাম অনেক অনেকদিন ধরে। সুযোগ টা হয়ে উঠছিল না। Imran Hossein Sajib সজিবের বদন্যতায় আর আড়াইহাজার উপজেলার স্বপ্নচারী উদ্যোক্তা Shahinoor Araihazari ভাই এর সোজন্যে হটাত করেই ঘুরে এলাম মেঘনা পাড়ের আড়াইহাজার।
কি নেই সেখানে, শুরুতেই শাহীনুর ভাই এর বাসায় ব্যাগ রেখে পাশের দোকানের মালাই চা, সকালের হাল্কা কুয়াশা মাখা রৌদ্রে বসে এমন মজার স্বাদ গন্ধের চা দিনটাই ভাল করে দেবে।
এরপর ভাই এর নিজের গাছের খেজুরের রস, আমি অনেক চেষ্টা করেও মনে করতে পারলাম না কবে লাস্ট খেজুরের রস খেয়েছি। আহ আহা আহ – আমার চরম প্রিয় এই জিনিষ পেয়ে পুরা বোতল খালি করে দিলাম। আধা ঘন্টার পরিচয়ে শাহীনুর ভাই যে এমন ঋণী করে দেবেন এভাবে জানলে আরো অনেক আগেই আসতাম।
এরপর আড়াইজাহার আর মেঘনা এক্সপ্লর করার পালা। এই এলাকার ইতিহাস হাজার বছরের, ৬০০ বছেরের পুরান মসজিদ পাওয়া গিয়েছে, পানাম নগরী খুব কাছেই, আর সেই ইতিহাসের সাথে এখনো দেশি তাঁত শিল্প সগৌরবে বুনে চলেছে গামছা, শাড়ি, জানলাম কাতান শাড়ি বেশ নামকরা এখাঙ্কার কারিগর দের দারুন হাতে বুননে। ১০০ বছরের বেশি পুরানো বটগাছ এ কয়েকটা সেলফিও তুলে নিলাম চলতে চলতে। সাথের জন দুটা গামছা কিনে ফেললেন।
এ আর এমন কি, মুডে দেখতে দেখতে এগিয়ে চললাম উপজেলার রাস্তা ধরে নদীর দিকে, ঘাট এ নেমেই চক্ষু চড়কগাছ, নদীমাতৃক বাংলাদেশের পুলিশের পরিতাক্ত একটা প্রিজন ভ্যাসেল স্টিমার। নদী যে বাংলার যোগাযোগ ব্যাবস্থার কতটা ছিল এটাই প্রমান। সেই নদী এখনো বিশাল , একটা লঞ্ছ ভাড়া করে এগিয়ে চল্ললাম একটা চরের দিকে, ১৫ মিনিটের মধ্যে কাছের চরে পৌছে আবার অবাক হবার পালা!!!
এ আমি কোথায় আসলাম! পুরা দ্বীপের মত আর সাথে স্বচ্ছ কাচের মত পানি। নিচের শামুক, ঘাস, বালি সব পরিষ্কার! সজীব ঝাপিয়ে পরল দেরি না করেই, আমি পারে বসে ফিল নিতে থাকলাম আর সোহানুর ভাই বলে দিলাম নেক্সট টাইম বড় দল নিয়ে আসছি আর এমন জায়গা বার বার আসলেও মন ভরে না। তাবু করে থেকে যাব পরের বার।
ঘন্টাখানেক পরে আবার রওয়ানা লঞ্ছে করে, পথে মাত্র ধরা তাজা মাছ, চিংড়ি কিনে নিলেন শাহীনুর ভাই, সাথে জেলেদের সাথে অল্পসল্প গল্পও হয়ে গেল। মাটির মানুষদের জীবন আমাদের লোভাতুর জীবনের চেয়ে অনেক বেশি পরিস্কার- ঠিক পাশে বয়ে যাওয়া মেঘনার মতই।
ফেরিঘাট-ই আমাদের নৌকা ভ্রমণের শেষ গন্ত্যব্য ছিল, সেখানে যবার আগের, PGCB এর বিশাল ১০০ মিটার টাওয়ার ছবি তোলার জন্য খুব ভাল একটা জায়গা, পাশে ফলিত পুষ্টি ইন্সটিটিউট এর জায়গা। ফেরিঘাটে তাজা এবং বিশাল বিশাল চিংড়ি, দেখে মাথা খারাপ। ঢাকা নিতে পারলে খুব ভাল লাগত।
ঘোরা শেষ, আবার Shahinoor Araihazari ভাঈ এর ডেরায় ফিরে আলুপুড়ি, সিঙ্গাড়া মেরে, আর পরেরবার হাঁসের মাংস খাব এমন পণ করে আসলাম। ভাই এর হাসি দেখতে হলেও আবার যাওয়া লাগবে। অনেক বিদেশিদের উনি যেভাবে আপ্যায়ন করেন তাতে দেশের সুনাম টাও উনার কল্যানে বেড়া যাচ্ছে। আরেকটা ব্যাপার উনার বাসার পিছনে গাছ গাছালি ভরা, সেখানেও আড্ডার ভাল জায়গা, পাশেই গুইসাপ, বক ভালই এন্টারটেইন করবে।
ঢাকার এত কাছে এমন একটা ট্যুর এত অল্প সময়ে হয়ে যাবে ভাবতেও পারি নাই। প্রস্তুতি নিয়ে যাই নি দেখে পানিতে নামা হল না, হাঁসের মাংস খাওয়া হল না, রাতে ক্যাম্পিং করা হল না। এবার প্লান করে যাব। কে কে যাবেন?
যেতেই হবে আবার, একেক মৌসুমে একেকবার, কাজের ফাকে রিলাক্স করতে কাছাকাছি এত অল্প রাস্তার দূরত্বে আর কোথায় এমুন তৃপ্তি পাওয়া যাবে!?







Shahinoor Vai

Book Review: শুরু হোক হিমালয়.

শেরপা কুলে জন্ম হলে আমার আর আমার মেয়ের নাম শুরু হত ‘মিংমা’। মজার এই তথ্য আর আরো কিছু অজানা জানতে পারলাম ‘শুরু হোক হিমালয়’ বই দিয়ে।
ছা-পোষা বাঙ্গালির সমস্যার অন্ত নেই, আসল সমস্যা যে কি সেটা বের করাও আরও বড় সমস্যা। কারন আমাদের উদয়-অস্ত ভাবতে হবে অফিস যাব বাসায় আসব ঘুমাব আবার পরদিন--- খুব ব্যাস্ত এক চক্র। এ এক কঠিন ‘গেবন’।
ব্যাতিক্রম আছে, তারাই করে দেখান। এই যেমন রাহী ভাই। সকাল সন্ধ্যা অফিস করে সস্ত্রীক হাল্কা পাতলা প্রস্তুতি নিয়ে চলে গেলেন হিমালয় বেস ক্যাম্প এর হাওয়া খেতে। তাও আবার কুরবানী এর ঈদ এর সময়। আমরা হলে ভাবতাম- ইস ঈদ টা মিস দেব!!
ঊনার এই ট্র্যাকিং এর গল্প আসার পর খুব আগ্রহ নিয়ে শুনেছিলাম। আমি নিশ্চিত আরো হাজার মানুষের কাছে এ গল্প বার বার বলতে হচ্ছিল উনার। আগে দুবার দুই দেশে ক্রস কান্ট্রি মেরে আসলেও এবার আর আসার পর ভুল করেন নি। একটা বই আমাদের জন্য নিয়ে এসছেন, যা আমাদের সাহস দেবে এমন একটা ইচ্ছা পুরন করার, ব্যাস্ত চক্র থেকে বের হবার! সেখান থেকে ঘুরে আসার মনের ইচ্ছা অনেক টাই পড়ার সময়য় মনকল্পনায় পাওয়া গেল বইতে।
 পুরা বই টা পড়তে পড়তে মনে হল বেস ক্যাম্পটা ঘুরে এলাম, নামছে বাজারে নেপালি ডাল দিয়ে ভাত খাওয়া, হাজার ঝর্নার কলকল পানির বয়ে যাওয়া, গ্লেসিয়ার এর শুভ্রতা, ঠান্ডায় কনকন করে কেপে উঠা, সব এই ১০৯ পেজের বইটাতে পেয়ে গেলাম। উপভোগ্য। আমার মত অলস যারা বই পরে ‘চিল ফিল’ নেই তাদের বড় সুযোগ এই বই। বাংলা ভাষায় আর কটা ট্রাভেল বই আছে- সব তো আমি তুমি আর ভিলেন কাহিনী।
তবে আমার মনে হয়েছে বইটার সাথে প্রতিদিন ট্র্যাকিং এর হাটা এবং দূরত্ব এর হিসাব, যদিও ইন্ট্রারনেটে আছে তারপরো একটা ম্যাপ দিয়ে দিলে সুবিধা হত। তাছাড়া কালার ছবিযুক্ত দু একটি পেজ থাকলে বডই ভাল লাগত। ব্যাপার না, আশা রাখি এর পর উনি হিমালয় এর পিকে উঠবেন আর বাংলার পতাকা সবার উপরে ধরে রাখার গল্প আরো সুপাঠ্য করে আমাদের শোনাবেন।
ওভারঅল, একটানে পড়ে শেষ করার মত একটা বই।
ধন্যাবাদ Mr. and Ms Akhlaqur Rahman Rahi দারুন ক্যাপশনে অটোগ্রাফ দেবার জন্য।

from Writer:
একুশে বই মেলার প্রথম দিন থেকেই ছায়াবীথি প্রকাশনীতে পাওয়া যাচ্ছে “শুরু হোক হিমালয়” বইটি।
এছাড়া রকমারি ডট কম থেকে সরাসরি ক্রয় করার সুযোগ তো থাকছেই!
রকমারি থেকে অর্ডার করতে ডায়াল করুন ১৬২৯৭